কৃষক বন্ধুর রবি শস্যের টাকা ঢুকে বছরের অক্টোবর থেকে মার্চ মাসে। এবং কৃষকদের খারিফ শস্যের টাকা ঢুকে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে। তো এই পশ্চিমবঙ্গের সরকার কৃষক বন্ধু প্রকল্পের কৃষি বিভাগ থেকে ২৩৮৫ কোটি টাকা কৃষক বন্ধুদেরকে খারিফ শস্যের ও বিভিন্ন টাকা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কৃষি বিভাগ হতে ২০২৪ এর অক্টোবর থেকে টাকা ঢুকতে শুরু করবে। এমত অবস্থায় অনেকেই কৃষক বন্ধু টাকা ঢুকেছে কিনা জানতে চান।
তবে যারা ইতিমধ্যে কৃষক বন্ধুর পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন এবং রেজিস্ট্রেশন করেছেন। তারা অবশ্যই রবি শস্যের টাকা এ বছরের অক্টোবর মাসে আপনার একাউন্ট চেক করুন। তবে কৃষক বন্ধু টাকা ঢুকেছে কিনা এবং কত টাকা আপনার একাউন্টে ঢুকবে বিস্তারিত এই আলোচনা থেকে জানতে পারবেন। এছাড়াও কারা এই কৃষক বন্ধু টাকা পাবেন সেই বিষয় নিয়েও এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
কৃষক বন্ধু টাকা ঢুকেছে কিনা
বর্তমানে এই পশ্চিমবঙ্গের কৃষক বন্ধুর প্রকল্পের ৭৭ লক্ষ ৬৬ হাজার ৯৯৮ জন এই কৃষক বন্ধু প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন। ভবিষ্যতের দিন দিন এই সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে, আর প্রতিনিয়ত অনেকে রেজিস্ট্রেশন এবং আবেদন করেছেন। কৃষক বন্ধু এই প্রকল্প থেকে প্রতি বছরে সর্বনিম্ন ৪০০০ থেকে ১০০০০ টাকা একজন কৃষক পেয়ে থাকেন। অথবা কোন কৃষক যদি ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সের ভিতরে মারা যায় তাহলে কৃষক বন্ধুদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য করে থাকেন।
এবছর অক্টোবর মাসে প্রত্যেকের একাউন্টে টাকা ঢুকার কথা। যদি টাকা না ঢুকে থাকে তাহলে অবশ্যই অপেক্ষা করুন, কেননা একসাথে এতজন মানুষের টাকা দেওয়া সম্ভব নয়। তাই প্রতিদিন টাকা কিছু বন্ধুর দের একাউন্টে পৌঁছাচ্ছে।
- বছরের দুই কিস্তিতে ১০ হাজার টাকা প্রত্যেক আবেদনকারীর একাউন্টে ঢুকানো হয়ে থাকে।
জেনে রাখা ভালো এ প্রকল্প থেকে প্রতি ছয় মাস অন্তর কৃষকদেরকে টাকা পাঠানো হয়। আর এ টাকার পরিমাণ সর্বনিম্ন ৬০০০ টাকা এবং ১০০০০ হাজার টাকা। বছরে দুইবার এই টাকা কৃষকদের একাউন্টের ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। আপনার একাউন্টে সঠিক পরিমাণ টাকা পেয়েছেন কিনা তা অবশ্যই নিয়মিত চেক করা উচিত। ইতিমধ্যেই আমরা জানি যে ভারত সরকার কর্তৃক দুই ধরনের কৃষক বন্ধু টাকা প্রদান করা হয়।
- রবি শস্যের
- খারিফ শস্যের
কৃষক বন্ধু অর্থ কি
অনেকেই ভারত সরকার কর্তৃক প্রদত্ত কৃষক বন্ধু প্রকল্পের টাকা পেয়ে থাকে। আবার অনেকেই এই প্রকল্পের টাকা পাওয়ার জন্য আবেদন করে থাকেন। কিন্তু আপনি কি জানেন কৃষক বন্ধু অর্থ কি বা এটি কি কারণে প্রদান করা হয়ে থাকে। ২০১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই কৃষক বন্ধু ও প্রকল্পটি শুরু করেছিল। ২০২৪ আজ পর্যন্ত এই প্রকল্পটি বর্তমানে বাস্তবায়িত রয়েছে। দুইটি মৌসুমে কৃষকদেরকে কে টাকা আবেদনকারীর একাউন্টে ঢোকানো হয়ে থাকে। একমাত্র এ প্রকল্প টির লক্ষ্য হচ্ছে কৃষকদেরকে কৃষি কাজে সাহায্য করা এবং চাষের ব্যবহৃত সকল উপকরণ সহজে সরবরাহ করা। এবং একজন কৃষকের সামাজিকভাবে নিরাপত্তা প্রদান।
কৃষক বন্ধুর খারিফ শস্যের টাকা
ইতিমধ্যে উপরে আমরা জানিয়েছি কিভাবে কৃষক বন্ধুদেরকে টাকা পাঠানো হয়। অর্থাৎ বছরের দুটি কিস্তিতে কৃষক বন্ধুকে রবি শস্য এবং খারিফ শস্যের মাধ্যমে টাকা পাঠানো হয়ে থাকে। আপনি যদি কৃষক বন্ধুর প্রকল্প থেকে খারিফ শস্যে টাকা পেতে চান তাহলে সেটি আপনাকে এপ্রিল ,মে এবং সেপ্টেম্বর এর মধ্যে পেয়ে যাবেন।
যদি আবেদন করে থাকেন তাহলে অপেক্ষা করতে হবে টাকা ঢোকার ক্ষেত্রে। এই সরকার প্রতি বছর দুইটি কিস্তিতে কৃষকদেরকে টাকা পাঠিয়ে থাকেন। আর এই কৃষকদের কে খারিফ শস্যের টাকা দেওয়ার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে ওই দেশে বন্যার সময় যাবতীয় ফসল ফলনের এর জন্য সাহায্য করে থাকেন।
- কৃষক বন্ধুর খারিফ শস্যের টাকা প্রতিবছরের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে ৪ হাজার অথবা ৬ হাজার টাকা ঢুকানো হয়ে থাকে।
অতঃপর আপনার একাউন্টে কৃষক বন্ধু টাকা ঢুকেছে কিনা জানতে একটু নিচে প্রবেশ করুন।
রবি শস্যের জন্য কৃষক বন্ধুর টাকা
এই রবি শস্য বছরের অক্টোবর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত একাউন্টে ঢুকিয়ে থাকে। অর্থাৎ প্রতি কিস্তিতে একজন কৃষকের চার হাজার টাকা থেকে ৬ হাজার টাকা প্রদান করে থাকেন। এবং এক বছরের দুই কিস্তিতে মোট ১০ হাজার টাকা পাঠিয়ে থাকেন। যাতে এই রবি শস্যের সময় শীতকালীন সকল প্রকার চাষাবাদ করতে পারেন খুব সহজেই।
- রবি শস্যের টাকা অক্টোবর থেকে মার্চ মাসে টোটাল ৪০০০ থেকে ৬ হাজার টাকা দেওয়া হয়। অর্থাৎ এ বছর ২০২৪ এর বাংলা মাসের ভাদ্র-অশ্বিন মাসে কৃষক বন্ধু টাকা ডুকবে।
কৃষক বন্ধু টাকা ঢুকেছে কিনা চেক
তবে প্রত্যেকের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন হচ্ছে কৃষক বন্ধু টাকা ঢুকেছে কিনা এবং টাকা ঢুকলেও কিভাবে তার চেক করব। সহজ ভাবে বলতে গেলে কৃষক বন্ধু টাকা ঢুকেছে কিনা জানতে হলে এর থেকে সহজ উপায় এবং করণীয় কাজ হচ্ছে আপনার ব্যাংক একাউন্টের স্টেটমেন্ট চেক করা। এটি খুবই একটি সহজ মাধ্যম।
তবে অন্যান্য জায়গায় আপনি টাকা চেক করার কঠিন একটি প্রক্রিয়া লক্ষ্য করবেন। আর অনেক কৃষক বন্ধু কিভাবে চেক করতে হবে তা জেনে থাকেন না। এছাড়া আর একটি সহজ মাধ্যম হচ্ছে সে মাধ্যমটি হচ্ছে আপনার ফোনের মেসেজ চেক করা। যদি আপনার একাউন্টে টাকা ঢুকে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার কাছে বিভিন্ন টাকার অ্যামাউন্ট স্টেটমেন্ট থাকবে।
- প্রথম সহজ কাজ ব্যাংক একাউন্ট স্টেটমেন্ট চেক করা
- দ্বিতীয় সহজ কাজ আপনার মোবাইলে মেসেজ চেক করা।
- এছাড়াও আপনার যে ব্যাংকের নাম্বার দিয়ে আবেদন করেছেন সে ব্যাংকে পৌঁছে আবেদন আপনার শেষ কিস্তি কবে সম্পন্ন হয়েছিল।
- যে মোবাইল নাম্বার দিয়ে আপনি আপনার ব্যাঙ্ক একাউন্টটি রেজিস্টার সেই মোবাইলে এ ম্যাসেজ চেক করে দেখু*ন টাকা ঢুকার এসএমএস এসেছে কিনা।
- krishakbandhu.net ওয়েবসাইট মাধ্যমে কৃষক বন্ধুর টাকা ঢুকছে কিনা অনলাইনে দেখতে পারবেন।
ভোটার আইডি কার্ডের মাধ্যমে কৃষক বন্ধু স্টেটাস চেক
বিভিন্ন উপায়ে এই কৃষক বন্ধু স্ট্যাটাস বা টাকা চেক করা যায়। যদি ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে আপনার রেজিস্ট্রেশন করা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই এই ভোটার আইডি কার্ডের মাধ্যমে এসব বন্ধুর স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। ভোটার আইডি কার্ডের মাধ্যমে কিভাবে চেক করবেন তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
- সবার আগে আপনাকে কৃষকবন্ধুর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট krishakbandhu.net এ প্রবেশ করতে হবে।
- কৃষকবন্ধু প্রকল্পের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আপনার অথবা নথিভুক্ত কৃষকদের তথ্যের একটি অপশন পাবেন। অতঃপর সেই অপশনে ক্লিক করে প্রবেশ করুন।
- আপনাকে অন্য একটি পেজে নিয়ে যাবে।
- অতঃপর আপনার ব্যক্তিগত বৈধ ভোটার আইডি কার্ড নম্বর সেখানে সাবমিট করতে হবে ও পরিশেষে সার্চ বটনে ক্লিক করতে হবে।
- যদি আপনার ডিসপ্লেতে Transaction Successfully লেখা দেখা যায় তাহলে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ব্যালেন্স চেক করে দেখতে হবে।
- যদি আপনার সেই একাউন্টে কোন ব্যালেন্স বা রেকর্ড না খুঁজে পান। তাহলে বুঝতে হবে আপনার একাউন্টে টাকা প্রবেশ করেনি। নতুবা এ সমস্যা সমাধান এড়াতে কৃষি সহকারী পরিচালকের অফিসে যেতে হবে। আশা করা যায় পরবর্তীতে আপনার টাকা চেক সম্পূর্ণ হবে।
কারা কৃষক বন্ধু প্রকল্পের টাকা পাবেন?
ভারতে অবস্থিত সকল বাঙালি কৃষকদের কে এই কৃষক বন্ধু প্রকল্প থেকে আর্থিক সহায়তা করা হয়ে থাকে। যে সকল চাষির নিজস্ব জমির ন্যূনতম নথিপত্র রয়েছে, তাঁদের মৃ*ত্যুর পরবর্তী সময়ে সেই পরিবারের আবেদনের ভিত্তিতে এই প্রকল্পের সুবিধা দেওয়া হয়।
আর এখন থেকে একমাত্র যাদের সিঙ্গেল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে ঠিক তারাই এই কৃষক বন্ধু প্রকল্প থেকে টাকা পাবেন। অন্যথায় টাকা পাবেন না অর্থাৎ তাদের একাউন্টে টাকা ঢুকবে না। অর্থাৎ কিছু সমস্যা এড়াতে সরকার এ পদ্ধতি অবলম্বন করছেন।
এ প্রকল্পে আবেদনকারী সকল কৃষককেই টাকা প্রদান করা হয়ে থাকে। আর যদি কোন কৃষক সাত বছর বয়সে মারা যায় তাহলে তার পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ এ সকল কৃষকদেরকে আপনি সহায়তার জন্য জীবন বীমা দেওয়া হয়ে থাকে। কৃষক বন্ধু টাকা ঢুকেছে কিনা আরো বিস্তারিত জানতে নিচে প্রবেশ করুন।
কৃষক বন্ধু টাকা কবে ঢুকবে 2024
দুটি মৌসুমে কৃষক বন্ধু প্রকল্পের টাকা পাওয়া যায়। প্রথম হচ্ছে রবি শস্যের টাকা, যা অক্টোবর থেকে বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত দেওয়া হয়ে থাকে প্রত্যেক আবেদনকারী কৃষকদেরকে। আর এ টাকা একজন কৃষক বন্ধুকে নূন্যতম ৪ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।
এবং বছরের দ্বিতীয় মৌসুম অর্থাৎ খারিফ মৌসুমে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত একটি কৃষক বন্ধুদের আবেদনকারী একাউন্টে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়ে থাকে। আর এই মৌসুমেও ন্যূনতম ৪০০০ থেকে ৬০০০ টাকা প্রদান করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ বছরে দুটি মৌসুমী প্রায় সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা একজন কৃষককে প্রদান করা হয়ে থাকে।
কৃষক বন্ধু প্রকল্পের টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে কিনা জানবেন কীভাবে
উপরে ইতিমধ্যে এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করা যায় যদি প্রথম থেকে এই পোস্ট করেন তাহলে বিষয়টি জানতে পারবেন খুব সহজেই। কিভাবে কৃষক বন্ধু প্রকল্পে টাকা অ্যাকাউন্টে থেকে চেক করবেন এবং কিভাবে তা জানবেন।
- উপরে একবার উল্লেখ করেছি এখানে আবার উল্লেখ করছি, খুব সহজে একটি মাধ্যম তা হচ্ছে আপনার অ্যাকাউন্ট এর স্টেটমেন্ট চেক করুন। যদি টাকা আপনার একাউন্টে প্রবেশ করে থাকে তাহলে টাকার পরিমাণ সেখানে দেখতে পারবেন।
- দ্বিতীয়ত আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশন গুলো একটু চেক করুন। সেখানেও আপনার পশ্চিমবঙ্গ কৃষক বন্ধু প্রকল্প থেকে টাকা আসার মেসেজ লিখতে পারবেন। যদি টাকা না আসে আপনার একাউন্টে, তো ঘাবড়ে যাওয়ার কোন কারণ নেই,হয়তো আপনার টাকা পেন্ডিং রয়েছে। যদি আপনার একাউন্টে টাকা প্রবেশ করেন তাহলে অবশ্যই একটি মেসেজ আপনাকে দেখাবে।
কৃষকবন্ধুর আবেদন/পেমেন্ট স্ট্যাটাস চেক করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য
সাধারণত কৃষক বন্ধুর টাকার চেক করতে সেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হয়। আর এই হচ্ছে (krishak bandhu.net) কৃষক বন্ধুর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট। তো ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর বিভিন্ন ফাঁকা ঘর এবং অপশন দেখতে পারবেন যেগুলো আপনাকে খুব স্টেপ বাই স্টেপ পূরণ করতে হবে। তুমি যে দেওয়া তালিকা গুলোকে বিভিন্ন ডকুমেন্ট দেওয়া হয়েছে। যে ডকুমেন্টগুলো দ্বারা আপনি আপনার কৃষক বন্ধুর আবেদন করতে পারবেন এবং সে পেমেন্ট স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। অতঃপর সেই ডকুমেন্টগুলোর নাম জেনে নেওয়া যাক।
- প্যান কার্ড
- আধার কার্ড
- মোবাইল নম্বর
- ROR attested কপি
- ব্যাংক একাউন্ট বিবরণ
- জমির পর্চা নিবন্ধীকরণের ডকুমেন্টস
- নিজের নামে জমি না থাকলে ঘোষণাপত্র
- মৃত কৃষকের নামের জমির ডকুমেন্টস
- রেশন কার্ড
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- বনবিভাগের ডকুমেন্টস ইত্যাদি।
শেষ কথা
আশা করছি এই পোস্ট থেকে আপনারা কৃষক বন্ধু টাকা ঢুকেছে কিনা জানতে পেরেছেন। অর্থাৎ একজন একটি বছরে দশ হাজার টাকা আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়ে থাকে। আর প্রতি মৌসুমের ন্যূনতম ৪০০০ টাকা অর্থাৎ ৬০০০ টাকা দেওয়া হয়ে থাকে। আপনি যদি এই প্রকল্পে আবেদন করে থাকেন তাহলে অবশ্যই প্রতি মৌসুমে আপনি আপনার টাকা যথাযথ পেয়ে যাবেন। নির্দিষ্ট একটি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে কৃষকদের ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠানো হয়।
তাই যে কোন সময় আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা ঢুকতে পারে। আর এসব তথ্য নিয়ে বিস্তারিত উপরে ইতিমধ্যে আলোচনা সম্পূর্ণ করেছি। যদি এই পোস্ট আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে এবং উপকৃত বলে মনে হয়। তাহলে অবশ্যই আপনার আশেপাশের ব্যক্তিদেরকে এই পোস্ট শেয়ার করে জানিয়ে দিবেন। ধন্যবাদ